ঠিক বলছি, বিদুরের মতো হতে চাইলে তোমার DNA বদলাতে হবে না, অলৌকিক কিছু করতেও হবে না! একটু কৌশলী চিন্তা, কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা আর জীবনবোধ তোমাকে ন্যায়পরায়ণতার রাজপথে নিয়ে যাবে!
১. সত্যের পথে থাকো, তবে চালাকিও লাগবে!
বিদুর ছিলেন ন্যায়ের প্রতীক, কিন্তু তার মানে এই না যে তিনি ছিলেন একদম সাদাসিধে! সত্য বলা জরুরি, তবে সেটাকে কৌশলে বলা আরও জরুরি! সরাসরি কাউকে বললে “তুমি ভুল”, সে শুনবে না, কিন্তু যদি কৌশলে বোঝাও, তাহলে তোমার কথার মূল্য বাড়বে!
২. লোভের ফাঁদে পা দিও না!
যদি তুমি বিশ্বাস করো যে জীবন শুধুই চকচকে জিনিসপত্র আর স্বপ্নের রাজ্য, তাহলে সাবধান! বিদুর সবসময় বলতেন, লোভ সর্বনাশের মূল! যে মুহূর্তে তুমি অল্পতেই সন্তুষ্ট থাকতে শিখবে, সেই মুহূর্তে তোমার শক্তি দ্বিগুণ হবে!
৩. দুর্দিনে মাথা ঠান্ডা রাখো!
বিদুর কখনো মাথা গরম করে ভুল সিদ্ধান্ত নেননি, আর সেটাই তাকে একজন প্রাজ্ঞ ব্যক্তি বানিয়েছে! যদি কেউ তোমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিতে চায়, মনে রেখো, প্রকৃত বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে তারপর সিদ্ধান্ত নেয়! ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করো, তারপর চমক দেখাও!
৪. ন্যায়বিচার করো, নিজের জন্যও!
ন্যায়বিচার মানে শুধু অন্যদের প্রতি সুবিচার করা নয়, নিজেকেও সুবিচার করতে জানতে হবে! নিজের আবেগ, স্বপ্ন আর চাওয়াগুলোকে গুরুত্ব দাও। যদি তুমি নিজের প্রতি সুবিচার না করো, তাহলে অন্যের প্রতি কিভাবে করবে?