অলরেডি “কুন্তী” শুনে চোখ বড়? ভাবছো, “উনি তো মহাভারতের ক্যারেক্টার, আমি তো আধুনিক গার্ল, এ আবার কীভাবে রিলেটেড?” ওহ, বেস্টি! তুমি না জানলে বুঝতেই পারবে না – কুন্তী ছিলেন আমাদের টাইমের চেয়েও বেশি বুদ্ধিমান, কুল-মা মেটেরিয়াল! আর আজ, আমরা শেখার চলেছি কিভাবে তার মতো স্ট্রং, ডিসিশন-মেকিং মা হওয়া যায় – with a little sass, a lot of sarcasm, and a whole lotta wisdom.
১. নিজের শক্তিকে চেনো – নো, সিরিয়াসলি!
কুন্তী জানতেন তার মধ্যে কী আছে। (অবশ্যই, নিজের ছেলেকে সূর্যদেবের কাছে পাঠিয়ে ফেলার আগে একটু চিন্তা করলে ভালো হতো, but hey, নেটফ্লিক্স তখন ছিল না)।
তোমার জীবনের হাল ধরবে তুমি – whether you’re managing your crush crisis or planning your dream career, believe that you’re powerful AF.
২. নো মানে নো, মমস প্লিজ নোট!
কুন্তী জানতেন কখন কীটা থামাতে হবে।
তুমি যদি ভাবো তোমার future kid TikTok-এ ‘ওমাগা মায়ের ধামাকা কিচেন’ ভিডিও দিচ্ছে – সময়মতো NO বলা শেখো এখন থেকেই!
৩. সিক্রেটস রাখো, কিন্তু বুদ্ধি দিয়ে!
ওকে, কুন্তী কর্ণের ব্যাপারে একটু বেশিই সিক্রেট রেখেছিলেন – kinda blew up later.
তবে, কিছু বিষয়ে মায়েরা জানেন না বলেই বেস্ট, যেমন তোমার প্রম থ্রোব্যাক ফটোগুলো।
৪. ব্যালেন্স শেখো – ড্রামা VS ডিসিপ্লিন
সে যেই হোক, মা হতে হলে দরকার স্ট্যাবিলিটি। কুন্তী জানতেন কখন ইমোশনাল হতে হবে, আর কখন জাস্ট একটা চিল মুভ দিতে হবে (ড্রপিং কর্ণ ইন রিভার, for example – not ideal, but bold move)।
৫. নিজের বাউন্ডারি সেট করো – হ্যাঁ, তোমারো দরকার!
সবাইকে খুশি করতে গিয়ে নিজের শান্তি বিলিয়ে দিও না।
টক্সিক আত্মীয়র বাচ্চার নাম রাখতে বললে বলো, “না, আমি ব্যস্ত – আমি কুন্তী মুডে আছি।”
৬. “নির্বাক” না থেকে নিজের মত দাও – লাইক, হ্যাঁ, এখনই!
তুমি যদি নিজেকে এক্সপ্রেস না করো, তোমার ডিসিশন কেউ শুনবেই না। কুন্তী যদি একটু খোলাখুলি বলতেন, হয়তো অনেক কাহিনী হতো না! Speak up, girl! ইনস্টাগ্রাম ক্যাপশনে না হোক, জীবনে তো বলো!
৭. ইমোশনস দিয়ে নয়, বুদ্ধি দিয়ে সিদ্ধান্ত নাও – হ্যাঁ, এমনটাও সম্ভব!
বেস্টি, কুন্তী অনেক সময় হট ব্রেইন ইউজ করতেন, কিন্তু যেটা তার ট্রেডমার্ক ছিল – ক্যালকুলেটেড ডিসিশন। আজকের দিনে ফ্যাশন ট্রেন্ড বা প্রেমের প্রোপোজাল – সব কিছুতেই দরকার একটু মাথা ঠান্ডা রাখার আর্ট।
৮. ভবিষ্যৎ ভাবো, কিন্তু প্রেজেন্ট ভুলে যেও না!
কুন্তী তার বাচ্চাদের রাজা বানানোর স্বপ্ন দেখতেন, কিন্তু বর্তমানে তাদের ইমোশন, their bonding – ওগুলো কখনো কখনো মিস করতেন। Don’t be that future mom! তোমার ‘আজ’টাই tomorrow-এর ফাউন্ডেশন।
৯. মা হিসেবে ‘পারফেক্ট’ হওয়ার চেষ্টা করো না – ‘রিয়েল’ হও!
Let’s be honest – কুন্তীও পারফেক্ট ছিলেন না। কিন্তু তিনি ছিলেন সাহসী, জাজমেন্টাল নয় (well, মিক্সড রিভিউস আছেন), আর তিনি তার পরিবারকে নিজের মতো করে গাইড করতেন।
তুমি যদি কাউকে ভালোবাসো, সেটা বোঝাও – ছেলেমেয়ের হোমওয়ার্ক পারফেক্ট না হলেও ওকে একটা হাগ দাও।
এখন তোমার পালা!
তুমি কী মনে করো – আজকের দিনে কুন্তীর মতো মা হওয়া কি সম্ভব?
নাকি তোমার কাছে আছে আরও স্মার্ট ট্রিক? কমেন্টে শেয়ার করো, আর যদি পোস্টটা পছন্দ হয়ে থাকে, তাহলে একবার শেয়ার করো তোমার future mom squad-এর সাথে!
Remember: তুমি মা হও বা না হও, তোমার ডিসিশন ম্যাটার করে – কুন্তীর মতো কুইন-এনার্জি আনো, সব ডিসিশনে!
তুমি চাইলে আমি এর জন্য একটা Canva-style Instagram carousel বা Pinterest পোস্ট আইডিয়াও বানিয়ে দিতে পারি!
